২১ জুন কর্কটক্রান্তি দিবস
২১ জুন কর্কটক্রান্তি দিবস
উত্তর গোলার্ধের দীর্ঘতম দিন
আজ ২১ জুন। পৃথিবীর উত্তর গোলার্ধে সবচেয়ে দীর্ঘতম দিন। এর কারণ হচ্ছে, আজকের এ দিনে সূর্য তার উত্তরায়ণের সর্বোচ্চ বিন্দুতে কর্কটক্রান্তি রেখার ওপর লম্বভাবে অবস্থান করে। ২১ জুন সূর্য কর্কটক্রান্তি রেখার ঠিক উপরে লম্বভাবে ৯০ডিগ্রি কোণে এবং দক্ষিণে কর্কটক্রান্তি রেখার ওপরে সবচেয়ে হেলে ৪৩ ডিগ্রি কোণে আলো দেয়। এ দিনে সূর্য তার সর্বোচ্চ সীমায় ওঠে ও সর্বোচ্চ সীমায় অস্ত যায়। কর্কটক্রান্তি রেখা বা অক্ষাংশ বাংলাদেশের মধ্যভাগ দিয়ে অতিক্রম করেছে।
আজকে দিনের দৈর্ঘ্য অন্যান্য দিনের তুলনায় দীর্ঘ বলে পৃথিবীর ভূ-পৃষ্ঠ অধিক সময় পর্যন্ত সৌরতাপ গ্রহণ করে অধিক উত্তপ্ত হয়। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে দিনটি কর্কটক্রান্তি দিবস বা সামার সোলসটিস ডে (Summer Solstice Day) হিসেবে পালিত হয়ে থাকে। ২১ জুন সূর্য কর্কট ক্রান্তিবৃত্তে অবস্থান করে। ক্রান্তিবৃত্তে সূর্যের এই প্রান্তিক অবস্থান বিন্দুকে বলা হয় উত্তর অয়নান্ত (summer solstice)। দক্ষিণ গোলার্ধে অবশ্য এর বিপরীত । এরপর থেকে দিন ছোট আর রাত বড়
হতে থাকে। ২১ জুনের পর থেকে সূর্য রাশিচক্রে ক্রমেই দক্ষিণ দিকে সরে আসতে আসতে ডিসেম্বরে দক্ষিণতম বিন্দুতে (মকরক্রান্তি বিন্দু) উপনীত হয়। সূর্যের এই ছয় মাসব্যাপী দক্ষিণ অভিমুখী অভিযাত্রাকে বলা হয়ে থাকে দক্ষিণায়ন। অন্যদিকে ২২ ডিসেম্বরের পর থেকে সূর্য পুনরায় রাশিচক্রে ক্রমেই উত্তর দিকে সরতে সরতে জুনে উত্তরতম বিন্দুতে উপনীত হয় (কর্কটক্রান্তি বিন্দু)।
সূর্যের এই ছয় মাসব্যাপী উত্তরাভিযানকে বলা হয় উত্তরায়ন । বছরে সূর্যের গতিপথে চারটি বিশেষ মুহূর্ত অতিক্রম করতে দেখা যায়। এগুলো হলো – ২২ ডিসেম্বর দক্ষিণ অয়নান্ত, ২১ মার্চ বাসন্তিক বিষুবন, ২১ জুন উত্তর অয়নান্ত ও ২৩ সেপ্টেম্বর
হৈমন্তিক বিষুবন। এগুলো সৌরপরিক্রমার স্বাভাবিক ঘটনা। পৃথিবী তার নিজ অক্ষে সাড়ে ২৩ ডিগ্রি কাত হয়ে ঘুরছে বলেই এমনটা হচ্ছে। ইংরেজিতে এই ‘বিষুবন’কে বলা হয় ইকুইনক্স
(equinox)।
উত্তর গোলার্ধের দীর্ঘতম দিন
WhatsApp
Join Now
Telegram
Join Now
আজ ২১ জুন। পৃথিবীর উত্তর গোলার্ধে সবচেয়ে দীর্ঘতম দিন। এর কারণ হচ্ছে, আজকের এ দিনে সূর্য তার উত্তরায়ণের সর্বোচ্চ বিন্দুতে কর্কটক্রান্তি রেখার ওপর লম্বভাবে অবস্থান করে। ২১ জুন সূর্য কর্কটক্রান্তি রেখার ঠিক উপরে লম্বভাবে ৯০ডিগ্রি কোণে এবং দক্ষিণে কর্কটক্রান্তি রেখার ওপরে সবচেয়ে হেলে ৪৩ ডিগ্রি কোণে আলো দেয়। এ দিনে সূর্য তার সর্বোচ্চ সীমায় ওঠে ও সর্বোচ্চ সীমায় অস্ত যায়। কর্কটক্রান্তি রেখা বা অক্ষাংশ বাংলাদেশের মধ্যভাগ দিয়ে অতিক্রম করেছে।
আজকে দিনের দৈর্ঘ্য অন্যান্য দিনের তুলনায় দীর্ঘ বলে পৃথিবীর ভূ-পৃষ্ঠ অধিক সময় পর্যন্ত সৌরতাপ গ্রহণ করে অধিক উত্তপ্ত হয়। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে দিনটি কর্কটক্রান্তি দিবস বা সামার সোলসটিস ডে (Summer Solstice Day) হিসেবে পালিত হয়ে থাকে। ২১ জুন সূর্য কর্কট ক্রান্তিবৃত্তে অবস্থান করে। ক্রান্তিবৃত্তে সূর্যের এই প্রান্তিক অবস্থান বিন্দুকে বলা হয় উত্তর অয়নান্ত (summer solstice)। দক্ষিণ গোলার্ধে অবশ্য এর বিপরীত । এরপর থেকে দিন ছোট আর রাত বড়
হতে থাকে। ২১ জুনের পর থেকে সূর্য রাশিচক্রে ক্রমেই দক্ষিণ দিকে সরে আসতে আসতে ডিসেম্বরে দক্ষিণতম বিন্দুতে (মকরক্রান্তি বিন্দু) উপনীত হয়। সূর্যের এই ছয় মাসব্যাপী দক্ষিণ অভিমুখী অভিযাত্রাকে বলা হয়ে থাকে দক্ষিণায়ন। অন্যদিকে ২২ ডিসেম্বরের পর থেকে সূর্য পুনরায় রাশিচক্রে ক্রমেই উত্তর দিকে সরতে সরতে জুনে উত্তরতম বিন্দুতে উপনীত হয় (কর্কটক্রান্তি বিন্দু)।
সূর্যের এই ছয় মাসব্যাপী উত্তরাভিযানকে বলা হয় উত্তরায়ন । বছরে সূর্যের গতিপথে চারটি বিশেষ মুহূর্ত অতিক্রম করতে দেখা যায়। এগুলো হলো – ২২ ডিসেম্বর দক্ষিণ অয়নান্ত, ২১ মার্চ বাসন্তিক বিষুবন, ২১ জুন উত্তর অয়নান্ত ও ২৩ সেপ্টেম্বর
হৈমন্তিক বিষুবন। এগুলো সৌরপরিক্রমার স্বাভাবিক ঘটনা। পৃথিবী তার নিজ অক্ষে সাড়ে ২৩ ডিগ্রি কাত হয়ে ঘুরছে বলেই এমনটা হচ্ছে। ইংরেজিতে এই ‘বিষুবন’কে বলা হয় ইকুইনক্স
(equinox)।
WhatsApp
Join Now
Telegram
Join Now
No comments